ডাটাবেস শিখুন: Learn databases.

Tc Database Logo

 

Database এর শাব্দিক  বিশ্লেষণ:

Data শব্দটি এসেছে Dataum ( ডেটাম)  শব্দ থেকে এর অর্থ  হচ্ছে তথ্যের উপাদান। আর Data অর্থ উপাত্ত  Base অর্থ ঘাঁটি বা ভিত্তি। Database মানি উপাত্তের ঘাঁটি। বা অনেক গুলো তথ্যের সমাবেস। 

Data (উপাত্ত) আর Information (তথ্য)  অর্থাৎ তথ্য আর উপাত্ত এক নয়। 

সংজ্ঞা:- পরষ্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ডেটা টিবিল বা ফাইলের সমষ্টি

হচ্ছে ডেটাবেজ। (DBMS) এর মানি হচ্ছে : ডাটাবেজ ম্যানেজম্যান্ট সিসটেম। 

(DBMS) ডাটাবেজ ব্যবহারের সুবিধা:

১। দ্রুত ডাটা উপস্থাপন করা যায়। 

২। সহজে ডাটা বা রেকর্ড খোজে পাওয়া যায়। 

৩। সহজে ডাটা আপডেট করা যায়। 

৪। ডেটাকে নিরাপদে সংরক্ষণ করা যায়। 

৫। একসাথে অনেকেই ব্যবহার করতে পারে।

ডেটাবেজ ব্যবহারের অসুবিধা 

১। ডেটাবেজ এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা দূর্বল হলে আর্থিক ক্ষতি হতে পারে। 

২। ডেটাবেজ পরিচালনার জন্য দক্ষ জনশক্তি দরকার। 

 

মাইক্রোসফট এক্সেস MicroSoft
Access:

মাইক্রোসফট এক্সেস এটি মাইক্রোসফট অফিস প্রোগ্রামেরই একটি অংশ
বা
Microsoft Office এর অন্তর্গত একটি প্রোগ্রাম। আজকে আমরা মাইক্রোসফট এক্সেস সম্পর্কে অবগত হবতাহলে আর দেরি কেন চলুন জেনে নেই।

Microsoft access এটি একটি ডাটাবেজ প্রোগ্রাম বা ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার।
এটিকে সংক্ষেপে আর, ডি, বি, এম, এস (
RDBMS) বলে যার পূর্ণরূপ হল Relational Database Management  System.

যাহা দ্বারা ডাটাবেজের বিভিন্ন টেবিল তৈরি করা হয়। ডাটা সংরক্ষণের
জন্য সহজ ও আকর্ষণীয় ফর্ম ডিজাইন করা হয়। আমি আরো একটু সহজ ভাষায় বললে এভাবে বলতে
পারি যে, মাইক্রোসফট এক্সেস এমন একটি সফটওয়্যার বা টুল যা দ্বারা যে কোন প্রতিষ্ঠানের
সকল ধরনের ডাটা পছন্দ ম
তো তৈরি করে নিতে পারি। মাইক্রোসফট এক্সেস ব্যবহার করে আমরা এক
বা একাধিক ডাটা সংগ্রহ করে রাখতে পারি।

 

Microsoft এক্সেস এর কাজ কি?

 এই এক্সেস সফটওয়ার দ্বারা বিভিন্ন ধরনের ডাটাবেজ ও টেবিল তৈরি করা যায় অধিক সংখ্যক ডাটাবেসকে বিভিন্ন­­­­ ভাবে প্রক্রিয়াযাত করা যায়। উপযুক্ত সফটওয়্যার ডিজাইন করার জন্য এক্সেস এর প্রয়োজন তো কম নয় অনেক বেশি।  তবে হ্যাঁ  এ সমস্ত কাজ করার জন্য আরও বহু সফটওয়ার রয়েছে।

ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট করার
আরো কিছু সফটওয়ার:

 যেমন Oracle, IBM, Microsoft SQL  software, Teradata , My SQL, d-Bass, FoxPro. ইতাদি। সহ আরো অনেক সফটওয়্যার রয়েছে মাইক্রোসফট  এক্সেস  ব্যাংকিং, ক্রেতা, অ্যাকাউন্ট, ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্য ও গ্রেড ইত্যাদির কাজে ব্যবহৃত হয়।

এক্সেল ও এক্সেস এর মধ্যে পার্থক্য:

অনেকেই হয়তো প্রশ্ন করে থাকবেন যে, মাইক্রোসফট এক্সেল থাকতে আমি কেন এক্সেস শিখব? এই প্রশ্নের উত্তর অনেকেরই হয়তো জানা আছে আর আপনারা যারা এক্সেস নিয়ে আগ্রহী অথবা যারা জানেন না তাদের জন্য একটু বলে নেই, এক্সেল হচ্ছে ডাটা এনালাইসিস করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আর এক্সেস ব্যবহার করা হয় ডাটা ম্যানেজমেন্ট করার জন্য তো ডাটা ম্যানেজমেন্ট বলতে ডাটা সংরক্ষণ করা অনুসন্ধান করা টেবিল তৈরি করা ফরম তৈরি করা রিপোর্ট আকারে কেউ চাইলে যেন সহজে প্রিন্ট করে দিতে পারেন। এই জন্য এমএস একসেস আসলে ব্যবহার করা হয়। এমএস এক্সেল কিন্তু জেনারেল নিউমেরিক্যাল ভ্যালু যোগ বিয়োগ, গুন, ভাগ বা ডাটা এনালাইসিস বিশেষ করে চার্ট তৈরি কন্ডিশনাল ফরমেটিং এই সমস্ত কাজে এক্সেল ব্যবহার করা হয়। হিউজ ডাটা নিয়ে যদি আপনি কাজ করতে চান এক জন ছোটখাট বিজনেস ওনার হন বা আপনার একটা বিজনেস থাকে সকল গ্রাহকের ডাটা তাদের সম্পর্কে তাদের নাম ঠিকানা সবকিছু যদি আপনি ম্যানেজমেন্ট করতে চান এবং সহজে ভিজুয়ালাইজ করতে চান সেক্ষেত্রে অ্যাক্সেসের বিকল্প নেই।  কিন্তু এক্সেলে আপনি হয়তো বেতন ভাতা স্যালারি এগুলা নিয়ে কাজ করতে পারবেন কিন্তু এক্সেসে এই কাজগুলো খুব সহজে কিন্তু করা যায়।

 

ডাটা স্টোরিং এর  ক্যাপাসিটির কথা যদি বলি সেক্ষেত্রে এক্সেলে ডাটা স্টোরিং ক্যাপাসিটি তুলনামূলক কম।  কিন্তু এক্সেসে আরো অনেক বেশি এরপরে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টের জন্য অবশ্য আপনি এক্সেল ইউজ করবেন কিন্তু আপনি যদি ডাটা ম্যানেজমেন্ট করার জন্য এ সমস্ত কাজের জন্য অবশ্যই এক্সেস ব্যবহার করতে হবে। ধাপে ধাপে কথা বলব তখন ব্যাপারগুলা ক্লিয়ার হয়ে যাবে আশা করি আশাকরি মোটামুটি আপনারা একটা ধারণা পেয়েছেন যে এমএস এক্সেল আর এক্সেস এর ভিতর মূল পার্থক্য কোথায়  এক্সেস এর ডাটা গুলো Graphical গ্রাফিক্যাল বা Textual টেক্সুয়াল যে কোন ধরনের হতে পারে।

বিভিন্ন উপায়ে ডাটাবেজ থেকে জটিল শর্তের উপর ভিত্তি করে এই বিশাল ডাটাবেজ থেকে আমাদের কাঙ্ক্ষিত ডাটা কে মুহূর্তের মধ্যেই আমাদের সামনে উপস্থিত করে দিতে সম্ভব। এমনকি মাইক্রোসফট এক্সেসে বিভিন্ন ধরনের চার্ট ও ছবি সংযুক্ত করে দেয়া যায়।

 

বিভিন্ন ধরনের ফাইল

Query, form,  table, report, macros, modules, data, record field.

 আমাদের এই ছোট্ট লেখনিটি যদি আপনার জ্ঞানের ভান্ডারকে অল্প হলেও বিকশিত করে। তাহলে আমাদের ফেসবুক পেইজ লাইক দিয়ে
রাখুন আমাদের সাথে সবসময় থাকুন। আপনার জীবনটি শুভ হোক এই কামনায় আজকের জন্য সমাপ্ত করলাম, ধন্যবাদ।

 Thank you for reading the post.

1 thought on “ডাটাবেস শিখুন: Learn databases.”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top