দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্র দলিল দোকান এগ্রিমেন্ট
প্রথম পক্ষ/ দোকান মালিক:
মোঃ ———————–, পিতা: ——————– ঠিকানা- উত্তর হাওলা, ব্যাপারী বাড়ী, পোঃ উত্তর হাওলা,উপজেলা:মনোহরগঞ্জ, জেলা- কুমিল্লা, জাতীয়তা- বাংলাদেশী,
ধর্ম- ইসলাম, ।
দ্বিতীয় পক্ষ/ দোকান ভাড়াটিয়া:
মোঃ ——————–, পিতা- মোঃ ———, সাং- উত্তর হাওলা ,পোঃ- উত্তর হাওলা, থানা- মনোহরগঞ্জ,
জেলা- কুমিল্লা, জাতীয়তা- বাংলাদেশী, ধর্ম- ইসলাম, পেশা- ব্যবসা ।
পরম করুণাময় মহান আল্লাহ তা’য়ালার নাম স্বরণ করিয়া অত্র দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্রের বয়ান আরম্ভ করিলাম। যেহেতু আমি ১ম পক্ষ (দোকান মালিক) উক্ত তফসিল বর্নিত সাং- উত্তর হাওলা,আতর আলী মার্কেট উত্তর গলি রাস্তার পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত দোকান ঘরের মালিক, আমি আমার দোকান ঘরটি ভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব করিলে আপনি ২য় পক্ষ (ভাড়াটিয়া) দোকান ঘরের অগ্রিম বাবদ ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা ও মাসিক ভাড়া বাবদ ১০০০/- (এক হাজার) টাকায় ভাড়া নিতে রাজী হইয়াছেন। সে মতে অদ্য রোজ হাজিরানা মজলিসের সম্মুখে আমরা উভয় পক্ষ একমত পোষন করিয়া নিম্ন লিখিত শর্তাবলী সাপেক্ষে আমরা নিজ নিজ স্বীকারোক্তি প্রদান করিলাম।
-: শর্তাবলী :-
১। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত দোকান ঘরের চুক্তির মেয়াদ —-/—-/২০২১ ইং হইতে আরম্ভ হইয়া আগামী ——/—–/২০২৪ইং পর্যন্ত অর্থাৎ ০৩ (তিন) বৎসর
বলবৎ থাকিবে।
২। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত দোকান ঘরের অগ্রিম বাবদ ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা ধার্য্য করা হইল, যাহা ২য় পক্ষ ১ম পক্ষের নিকট প্রদান করিলেন এবং ১ম পক্ষ উক্ত টাকা বুঝিয়া পাইলেন। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত দোকান ঘরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওযার পূর্বে ১ম পক্ষ অগ্রিম অথবা মাসিক ভাড়ার টাকা বৃদ্ধি করিতে পারিবে না।
৩। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত দোকান ঘরের মাসিক ভাড়া বাবদ ১০০০/- (এক হাজার) টাকা ধার্য্য করা হইল, যাহা প্রতি মাসের ০১- ১০ তারিখের মধ্যে ২য় পক্ষকে ১ম পক্ষের বরাবরে প্রদান করিতে বাধ্য থাকিবেন।
৪। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত দোকান ঘরে ২য় পক্ষ যে কোন ধরণের বৈধ ব্যবসা করিতে পারিবেন এবং কোন প্রকার অবৈধ ব্যবসা বা অবৈধ মালামাল ২য় পক্ষ অত্র দোকান ঘরে রাখিতে পারিবে না, যদি রাখে তবে ২য় পক্ষ একক ভাবে দায়ী হইবেন, ইহাতে ১ম পক্ষ কোন দায়ভার গ্রহণ করিবে না।
৫। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত ঘরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে যদি ২য় পক্ষ ঘর ছাড়িয়া দিতে চায় তবে ১ম পক্ষকে কমপক্ষে ০৩ (তিন) মাস পূর্বে জানাইতে হইবে। অনুরূপভাবে ১ম পক্ষের ঘরটি একান্ত প্রয়োজন হইলে কমপক্ষে ০৩ (তিন) মাস পূর্বে ২য় পক্ষকে জানাইতে হইবে।
৬। অত্র চুক্তিপত্রে বর্ণিত দোকান ঘরের চুক্তির মেয়াদ শেষে ২য় পক্ষ উক্ত দোকান ঘরটি ১ম পক্ষের নিকট বুঝাইয়া দিতে বাধ্য থাকিবেন এবং ১ম পক্ষ অগ্রিম জামানতকৃত টাকা এককালীন ফেরৎ দিতে বাধ্য থাকিবেন এতদ্বার্থে, স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ্য শরীরে অন্যের বিনা প্ররোচনায় আমরা উভয় পক্ষ অত্র চুক্তি পত্র পড়িয়া, অন্যের দ্বারা পড়াইয়া বুঝিয়া, শুনিয়া, ইহার মার্মার্থ ও ফলাফল ভালভাবে অবগত হইয়া আমরা উভয় পক্ষ নিজ নিজ সহি স্বাক্ষর সম্পাদন করিলাম।
ইতি,
তাং:
স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষর:
1| ১। ১ম পক্ষ/দোকান মালিকের স্বাক্ষর
২।
2| ৩।
২য় পক্ষ/দোকান ভাড়াটিয়ার স্বাক্ষর
২য় ফরমেট
এই ভাবেও লেখতে পারি
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
দোকান ভাড়ার চুক্তি পত্র
দোকান মালিক:-
মোহাঃ মোস্তফা কামাল পিতা মোহাঃ মুখলেছুর রহমান, গ্রামঃ ও পোঃ উত্তর হাওলা ,থানাঃ মনোহরগঞ্জ , জেলাঃ কুমিল্লা।
দোকান গ্রহিতা:-
মাওঃ মোহাঃ মোশাররফ হোসাইন , পিতাঃ মোহাঃ নূরুল আমিন, গ্রামঃ ও পোঃ উত্তর হাওলা, থানাঃ মনোহরগঞ্জ , জেলাঃ কুমিল্লা। আমি ( দোকান মালিক) আমার বিশেষ প্রয়োজনে দোকান ঘরটির ভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব করিলে উক্ত প্রস্তাবে মোহাঃ মোশাররফ হোসাইন দোকান ঘরটি ভাড়া নিতে রাজি হন । দোকন ঘরটির অগ্রীম বাবদ (২০,০০০) বিশ হাজার টাকা ও প্রতি মাসে ভাড়া (১,২০০) এক হাজার দুইশত টাকা এবং প্রতি মাসের পাঁচ তারিখে ভাড়া পরিশোধ করার নিমিত্তে আমরা উভয় পক্ষ এই সিদ্ধান্তে উপনীত হই। দোকান মালিক যদি দোকান হস্তান্তর করার সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে দোকান গ্রহিতাকে অন্তত তিন মাস পূর্বে অবগত করিতে হইবে। পক্ষান্তরে যদি দোকান গ্রহিতা দোকান পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় তাহলে মালিক পক্ষকে তিন মাস পূর্বে অবগত করিতে হইবে।
প্রকাশ থাকে যে, এই চুক্তিপত্র তিন বছর পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে।
————————– ————————–
মালিক পক্ষের স্বাক্ষর গ্রহীতার স্বাক্ষর
স্বাক্ষিগণের স্বাক্ষর
১।
২।
৩।
তারিখঃ———————
বিভিন্ন বিষয়ে আবেদন পত্র বা চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম পদ্ধতি আমাদের ছাত্র জীবন থেকে কর্মজীবন সব জায়গায় জরুরী হয়। বিভিন্ন কাজের জন্যই আমাদের বিভিন্ন রকম দরখাস্ত বা এ্যপ্লিকেশন বা চুক্তিপত্র লেখার নিয়ম জানার দরকার হয়ে থাকে৷ ছোটবেলায় ছুটির জন্য আবেদন পত্র লেখার নিয়ম শেখা কিংবা পড়াশোনা শেষে চাকরির দরখাস্ত লেখা, বাস্তবিক অর্থে আবেদন পত্র লেখার জন্য সবার মাঝেই প্রথমবার একটি অস্বস্তি অনুভব হয়ে থাকে। তাছাড়া, চাকরির দরখাস্ত লেখার নিয়ম নিয়ে আমাদের একটু বাড়তি সতর্কতাই অবলম্বন করতে হয়। তাই, আবেদন পত্র লেখার নিয়ম বাংলা মিডিয়ায় হলেও সঠিকভাবে জানা জরুরী। তাছাড়া, প্রতিটি আবেদন পত্র লেখার নিয়ম পৃথক পৃথক হয়ে থাকে। তাই কিভাবে আবেদনপত্র লেখার নিয়ম অনুসরণ করে দরখাস্ত লিখবো। এবং দরখাস্তে কি কি লিখতে হবে এসব বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
কিভাবে দরখাস্ত লিখতে হয়, কোন আবেদনপত্রের ফরম্যাট কেমন হবে, কি ধরনের তথ্য সংযুক্তি হিসেবে দিতে হবে, সেসব বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করা। শুধু বাংলা আবেদন পত্র লেখার নিয়ম নয়, এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা ইংরেজিতে আবেদন পত্র লেখার নিয়মও জানবো, ইনশা-আল্লাহ।
যায়না। আপনি যেকোনো ধরনের আবেদনপত্রই লিখুন না কেন নিচের নিয়মগুলো অনুসরণ করে লিখতে হবে। তাহলেই কেবল আপনার দরখাস্ত পূর্ণতা পাবে, যেমন:
• আবেদনের তারিখ
• প্রাপক (যার কাছে আবেদন করছেন তার নাম, পদবি ও ঠিকানা)
• আবেদনের বিষয়বস্তু।
• সম্ভাষণ (জনাব স্যার/ ম্যাডাম ইত্যাদি)
• আবেদনের বিষয়টির গঠনমূলক বর্ণনা।
• আবেদনকারীর নাম, পদবি, ঠিকানা।
বিশেষ আকর্ষণ:
কম্পিউটার ল্যাপটপ বিষয়ে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান সম্পর্কিত পোস্ট। এম এস ওয়ার্ড সম্পর্কিত ট্রিপস এনড ট্রিক্স সম্পর্কিত পোসট আপলোড করা হয়। তাই নতুন আপডেট পোস্ট পেতে সাব্সক্রাইব করে রাখুন।
Thank you for reading the post.