google-site-verification=rXaFmwSiYigXRnCfxubQMUMfWDLuTGq64pGk6OzeFd4

YouTube গাইডলাইন বা নিয়ম নীতি 2024 । ৪000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম

YouTube গাইডলাইন বা নিয়ম নীতি

YouTube গাইডলাইন বা নিয়ম নীতি

সম্মানিত বন্ধুগণ পৃথিবীতে যত ধরনের চাকরি আছে চাই ছোট হোক আর বড় হোক, অনলাইন হোক আর অফ-লাইন হোক, সকল চাকুরীর কম-বেশি কিছুনা কিছু নিয়ম কানুন আছে। যত ধরনের প্রতিষ্ঠান আছে সকল প্রতিষ্ঠানেরই নিয়মকানুন রয়েছে। আপনি যে প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন সে প্রতিষ্ঠানের নিয়ম-কানুন মেনেই আপনাকে চলতে হবে অন্যথায় আপনার চাকরি বাদ হয়ে যাবে।

সম্মানিত বন্ধুগণ এখন ইউটিউব সম্পর্কে বলি ইউটিউব হল, অনলাইনে অবস্থিত একটি সোশ্যাল মিডিয়া। ইউটিউবে আমরা বিভিন্ন টপিকের উপর ভিডিও তৈরি করে  আপলোড করি। এক পর্যায়ে টাকা উপার্জন করি। ইউটিউব গুগল কোম্পানির আওতাধীন, গুগল আমাদেরকে এড এর মাধ্যমে টাকা দেয় আমরা গুগল থেকে যে টাকা পাই বা পাবো সেটা হবে গুগলের দেয়া youtube এর জন্য কিছু নিয়ম নীতির উপর ভিত্তি করে। আজকে আমরা ইউটিউব এর ২০২৪ সালের আপডেটসহ সকল নিয়ম নীতি একটা একটা করে বিশ্লেষণ করবো ইনশাআল্লাহ।

 আপনি যদি ইউটিউবার হয়ে থাকেন অথবা ইউটিউবিং শুরু করতে চান তাহলে আপনার জন্য এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়া অনেক বেশি প্রয়োজন মনে করি আমি।  কারণ ইউটিউবের এই নিয়ম নীতিগুলো সবার জন্য সমান প্রেসিডেন্ট এর জন্য যে নিয়ম নীতি, সর্বনিম্ন একজন নাগরিকের জন্য সেই নিয়ম নীতি। পুরাতনের জন্য যে নিয়ম নতুনের জন্য সে নিয়ম নীতি। অন-লাইনে ইউটিউবের একটি গাইডলাইন পেইজ আছে সেখানে গিয়েও আপনারা ডিটেলস দেখে আসতে পারেন সেখানে না বুঝলে আমার এই ওয়বে পেইজে নযর রাখতে পারেন কারণ আমি প্রতি বছর এই ওয়েব পেইজটি আপডেট করি। 

এক নাম্বার:

স্পামিং করা:  এর কয়েকটি ধরণ আছে যেমন পেক এনগেজমেন্ট। এটা হচ্ছে থার্ড পার্টি থেকে সাবস্ক্রাইবার, ওয়াচ টাইম, ভিউজ ক্রয় করা। এটা কখনো করা যাবে না। আপনাকে তথ্যবহুল কন্টেন তৈরি করে অর্গানিক সাবস্ক্রাইবার ও ওয়াচ টাইম অর্জন করতে হবে। কোন থার্ড পার্টি থেকে যদি আপনি ওয়াচ টাইম, সাবস্ক্রাইবার, ভিউজ আয় করে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজেশন করেন তাহলে যে কোন একদিন আপনার এই অনৈতিক কাজটি ইউটিউব এর নিকট ধরা খেয়ে
যাবে আর তখন আপনাকে ইউটিউব সাসপেন্ড করতে বাধ্য হবে সুতরাং কখনো এই কাজ করবেন না।

দুই নাম্বার:

অন্যের চ্যানেল কপি করা যেমন অন্যের চ্যানেলের হুবহু নাম দিয়ে আপনি চ্যানেল তৈরি করলেন  অন্যের চ্যানেলের লোগো হুবহু দিয়ে আপনি চ্যানেল খুললেন, অন্যের  চ্যানেলের কভার ফটো দিলেন।  এরকম কাজ কখনো করবেন না।  যদি এরকম করে থাকেন তাহলে একদিন না একদিন আপনি youtube এর নিকট ধরা খেয়ে যাবেন আর আপনার চ্যানেলটি সাসপেন্ড হয়ে যাবে।  তাই এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকবেন।

তিন নাম্বার:

ফিশিং করা মানেই হ্যাকিং করা হ্যাকিং রিলেটেড লিংক দিয়ে আপনার চ্যানেলকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া এ কাজটি করাও youtube এর নিকট অনৈতিক কাজ তাই এই কাজ থেকেও বিরত থাকবেন।

চার নাম্বার:

ক্র্যাক লিংক আপনার ইউটিউব ভিডিও  এর  ডেসক্রিপশনে  ক্র্যাক লিংক দেওয়া  বিভিন্ন ধরনের ক্র্যাক সফটওয়্যার আছে সেগুলো লিংক দেওয়া।

 পাঁচ নাম্বার:

থামনেইল মিস রিডিং  করা মানে ভিডিওর থামনেইলে  একটি চমৎকার কথা লিখেছেন কিন্তু আপনার ভিডিওর ভিতর ঢুকার পরে দেখল যে থামনেইলে যে কথা লিখেছেন সেই কথার সম্পর্কিত কোন কন্টেন্ট আপনার ভিডিওর মধ্যে নেই যেমন মনে করেন আপনি লিখলেন এক মাসে 10 লক্ষ টাকা উপার্জন করার সঠিক পদ্ধতি। কিন্তু আপনি ভিডিও যেটা তৈরি করেছেন সেটার মধ্যে দশ টাকা ইনকাম করারও কোন কথা নেই।  এটাকে বলে থামনেইল মিস রিডিং তাই এই কাজ থেকেও বিরত থাকবেন।

 ছয় নাম্বার:

 প্যাক টাকা ইনকাম করার ভিডিও আপলোড করা যেটা আমি উপরে পাঁচ নাম্বারে উল্লেখ করেছি তবে হা যদি আপনি সঠিক টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি আপনার কন্টেন্টের মধ্যে উল্লেখ করতে পারেন তাহলে সমস্যা নেই।

সাত নাম্বার:

সাব ফর সাব করা: এর মানে হল যে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেছেন তৈরি করার পরে আপনি লোকগুলোকে বলতেছেন যে ভাই আপনি আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করেন আমি আপনার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করি এভাবে বিভিন্ন লোককে বলা এটাকে বলে সাব ফর সাব করা এটা করা যাবে না। এটা থেকে অবশ্যই বিরত থাকবেন।

আট নাম্বার:

রিপিটএটিভ কমেন্ট করা: এর মানে হলো এক ধরনের কমেন্ট প্রত্যেক ভিডিওতে করা এক ধরনের কমেন্ট প্রত্যেক ব্যক্তিকে দেওয়া প্রত্যেক চ্যানেলে দেওয়া  এটাও  কিন্তু Youtube গাইড লাইনের বাহিরে সুতরাং এটাও করবেন না।

 নয় নাম্বার:

Youtube ভিডিও ডাউনলোড করার পদ্ধতি সংক্রান্ত ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করা এটা একদমই করা যাবে না যদি এটা করেন তাহলে আপনি স্ট্রাইক ফ‍্যানেলে চলে যাবেন।  এই ব্যাপারে আমার নিজেরও এক্সপেরিয়েন্স আছে এবং আমি অন্যের চ্যানেলকেও দেখেছি এরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে।

দশ নাম্বার:

গুগল প্লে স্টোরে বা অ্যাপ স্টোরে যে অ্যাপ গুলো নেই সেই অ্যাপগুলো সম্পর্কে টিউটোরিয়াল তৈরি করে আপলোড দেওয়া। কারণ যদি এপটি বৈধ হতো বা কমার্শিয়াল হতো তাহলে অবশ্যই অ্যাপ স্টোরে বা google প্লে স্টোরে পাওয়া
যেত। যেহেতু পাওয়া যায় না বা পাওয়া যায় নাই সেহেতু বুঝতে হবে এটি থার্ড পার্টির এপ । এ ধরনের এপ আপনি ব্যবহার করলে আপনি নিজেও সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন কারণ এগুলো হ্যাকারের হাতে তৈরি করা বেশির ভাগই হয়।

 তাই ইউটিউব ভিউয়ারদের কে হ্যাকারের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য এই টার্মস এন্ড কন্ডিশনটি দিয়ে দিয়েছেন। আমার কথার ভুল বুঝবেন না অবশ্যই আপনি প্লেস্টোর অ্যাপ নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, তবে যে অ্যাপ গুলো প্লে স্টোরে বা অ্যাপ স্টোরে জায়গা পেয়েছে বৈধতা পেয়েছে সেগুলো নিয়ে আপনি টিউটোরিয়াল তৈরি করতে পারবেন।

আমার মনে হয় আপনারা বিরক্তি বোধ করতেছেন।  বিরক্তি কে এড়িয়ে যদি আপনি আমার  এই পোস্টটি অবস্থিত youtube গাইডলাইন গুলো ভালো করে জেনে নিতে পারেন।  আর তা অনুযায়ী আপনার চ্যানেলকে এগিয়ে নিয়ে যান। তাহলে আমি আশা করি আপনি  অবশ্যই  সফল হতে পারবেন এবং আমাকে স্মরণ করবেন।  তাই বিরক্তি আর অলসতা দূর করে আমার এই পোস্টটি কন্টিনিউ করে যান। আমরা সকলেই সফলতা অর্জন করতে চাই কিন্তু আমাদের একটি দুর্বলতা আছে সেটা হল অলসতা কে বর্জন করিনা।  তো বন্ধুগণ অলসতাকে বর্জন করে সফলতাকে খোঁজ করেন  অবশ্যই আপনি সফল হতে পারবেন।

এগারো নাম্বার:

চাইল্ড সেপটির দিকে লক্ষ রাখতে হবে। অর্থাৎ আপনাকে এমন কোন ভিডিও তৈরি করা যাবে না যেগুলো বাচ্চাদের জন্য ডেঞ্জেরাস।

বারো নাম্বার:

সেক্সুয়াল কোন ভিডিও তৈরি করা যাবে না।  সেক্সুয়াল কোন থামনেইল দেওয়া যাবে না। অনেকে আছে এই ধরনের সেনসিটিভ থাম্নেল তৈরি করেন তাই আজ থেকে এগুলো করা থেকে বিরত থাকুন। এমনকি সেক্সুয়াল কোন সাইটের কথাও আপনার  কন্টেন্টে আলোচনা করতে পারবেন না ডিস্ক্রিপশনে এই ধরনের কোন লিংক ও দিতে পারবেন না।

তেরো নাম্বার:

 ভিডিওর মধ্যে রক্তমাখা, রক্তাক্ত কোন সিন কোন দৃশ্য দেওয়া যাবে না তাহলে বলতে পারেন যে, সিনেমাতে তো দেখা যায়? ভাই/বোন সেটা ভিন্ন রুলস নিয়ম নীতিতে দেওয়া হয় কারণ সিনেমা তো অভিনয় বাস্তবতা নয়।  এরপরও কোন কোন ক্ষেত্রে ঐ সমস্ত  ডেঞ্জারাস সিনগুলা ওরা ব্লার করে দেয় বা চোখের আড়াল করে দেয়।

অনেকে আছে শক করে কোরবানি জবাইকৃত জন্তুর রক্তমাখা দৃশ্যগুলো আপলোড করে । এটাও কিন্তু youtube গাইড লাইনের বাইরে তাই ওইগুলো দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন অন্যথায় আপনার কষ্টে গড়া চ্যানেলটি হারিয়ে ফেলবেন।

চৌদ্দ নাম্বার:

ভালগার মানি গালিগুলোজ করা  যাবে না তবে হা সীমিত পরিসরে এন্টারটেইনমেন্ট পারপাসে করা যাবে। আপনি নির্দিষ্ট একটা ব্যক্তিকে একটা গোষ্ঠীকে বারবার গালিগুজ করতে থাকবেন এটা তো হতে পারে না, এখানে বলা হয়েছে ইন্টারটেইনমেন্ট পারপাস অর্থাৎ একটা জাতিকে একটা গোষ্ঠীকে একটা দলকে আপনি মজা করা হিসেবে কিছু সামান্য পরিসরে কিছু বলতে পারবেন।  যেমন আমরা কথার কথা বলি না যে, ভাই মাজার চলে বলছি তোমাকে, তুমি রাগ করোনা।

পঁনেরো নাম্বার:

আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও অন্য কোন সোশ্যাল মিডিয়া আপলোড করবেন না যেমন facebook পেজ ইত্যাদি

ষোল নাম্বার:

সুইসাইড সেল্ফ হার্ম  এই সংক্রান্ত কোনো ভিডিও আপলোড করা যাবে না অনেকে আছে নিজের হাত কেটে ফেলে, মাথায় আঘাত করে, এ জাতীয় সুইসাইড  সংক্রান্ত বা এজাতীয় অ্যাটাক রিলেটেড ভিডিও আপলোড করা যাবে না।

সতেরো নাম্বার:

 ভায়োলেন্ট এবং ডেঞ্জারাস কোন ভিডিও আপলোড করা যাবে না  অর্থাৎ মারামারি কাটাকাটি রক্তাক্ত মুলক কোন ভিডিও দৃশ্য আপলোড করা যাবে না।  এগুলো আপলোড করাতে স্ট্রাইক না আসলেও রেসটি্রক করে দেয়  তাই এগুলো থেকে শতর্ক থাকাটাই ভালো।

আঠারো নাম্বার:

হ্যারেসমেন্ট এন্ড সাইবারবুলিং করা অর্থাৎ কারো নাম ধরে  ডিরেক্টলি  হ্যারেস করা যাবে না ইনডিরেকলিও আপনি কাউকে ইনসাল্ট করতে পারবেন না। ফিজিক্যালিও কাউকে ইনসাল্ট করা যাবে না ,কাহারো বডি  নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করা যাবে না। আল্লাহর সৃষ্টি সবই সুন্দর। সবই আল্লাহ পাকের দেওয়া, এতে কারো কোন হাত নেই।

বিশ নাম্বার:

হার্মফুল এবং ডেঞ্জেরাস  কনটেন্ট তৈরি করা: যেমন কিভাবে মানুষকে মারা যায়, মানুষ মারার কৌশল, তারপরে কিভাবে বোমা বানানো যায়?  কিভাবে বিষাক্ত জিনিস তৈরি করা যায় ? কিভাবে প্রাণীকে মারা যায়? কিভাবে অস্ত্র তৈরি করা যায়? এগুলো সম্পূর্ণ নিষেধ। কারণ এগুলো হলো অভ্যন্তরীণ বিষয়, সিক্রেট বিষয়, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনিক বিষয় এগুলা সোশ্যাল মিডিয়ায় ওপেন সোর্সে এগুলা নিয়ে আলোচনা করার কোন প্রয়োজন নাই কেউ যদি করে তাহলে সে রাষ্ট্রীয় বিধানে ক্রাইম ট্রাইবুনালের মামলায় গ্রেপ্তার হবে।  ডিজিটাল সাইবার ক্রাইম এর অপরাধে অপরাধী হবেন।

একুশ নাম্বার:

 মেডিকেল ভুল ইনফরমেশন:  আন-লাইসেন্স মেডিকেল সার্ভিস স্মাগলিং  অর্থাৎ আপনার একটি youtube চ্যানেল আছে যে চ্যানেলের মধ্যে আপনি মেডিকেল  রিলেটেড, মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে ভিডিও তৈরি করেন। এখন আপনি যদি ওই চ্যানেলের মধ্যে ভুল ইনফরমেশন দেন। মানুষের জান নিয়ে, প্রাণ নিয়ে খেলা করেন। তাহলে আপনি আপনার চ্যানেলটি হারিয়ে ফেলবেন। আপনি হয়তো ডাক্তার হয়েছেন বা ডাক্তারি পড়ালেখা করিতেছেন ডাক্তার হন বা না হন আপনাকে ইনফরমেশন  দিতে হবে সঠিক। ভুল-ভাল ইনফরমেশন দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না, মানুষের জান নিয়ে খেলা করবেন না।  কারণ মানুষ আপনার ভুল ইনফরমেশন মেনেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

বাইশ নাম্বার:

হ্যাকিং শিখানো যাবে না, হেকিং সংক্রান্ত কোন কনটেন্ট আপলোড করা যাবে না। হ্যাকিং রিলেটেড কোন লিংক ডিসক্রিপশনে দেয়া যাবেনা। তবে হ্যাঁ ইথিকেল হ্যাকিং শিখানো যাবে। 

তেইশ নাম্বার:

আপনার চ্যানেলের মাধ্যমে ক্রিমিনাল অরগানাইজেশান প্রমোট করা যাবে না । এমনকি আপনার চ্যানেলের ডিসক্রিপশনে ও ভিডিও ডেসক্রিপশনে ক্রিমিনাল অর্গানাইজেশনের কোন লিংক বা কোন কথা লেখা যাবে না।

চব্বিশ নাম্বার:

ইল-লিগ্যাল প্রোডাক্ট:
(
অবৈধ  বা নিষিদ্ধ  বা ক্ষতিকর)  কোন প্রডাক্ট সেল করা যাবে না । সেগুলো কি আমি কিছু উল্লেখ করতেছি। অ্যালকোহল মদ, গাঁজাহিরোইন আফিম অর্গান্স ভিডিও অর্গান্স সিগারেট বিড়ি আন-লাইসেন্স মেডিকেল সার্ভিস বা মেডিসিন সার্ভিস। অর্থাৎ যে মেডিসিনগুলো লাইসেন্স প্রাপ্ত নয় পরীক্ষিত নয়। 

পঁছিশ নাম্বার:

বন্ধুগণ আমরা লাস্ট একবারে ফাইনাল পয়েন্টে চলে আসছি লাস্ট যে আপডেটটি সেটি হচ্ছে আপনি আপনার চ্যানেলের মধ্যে মিস ইনফরমেশন দিতে পারবেন না ভূল বা ভূয়া  ইনফরমেশন দিতে পারবেন না।

এতক্ষণ ধরে আমার সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্য বাদ।

 Thank you for reading the post.

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top