বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
ইক্তেছাদুল আবরার সমিতি
উত্তর হাওলা,মনোহরগঞ্জ,কুমিল্লা। স্থাপিত:-২০২০ ইং
(
আয়ের যে অংশ বর্তমান ভোগের জন্য ব্যবহার না করে ভবিষ্যতের জন্য রাখা হয়
তাকে সঞ্চয় বলে। যা আমার আপনার বিপদের মূহর্তে অনেক উপকারে আসে। আপনি আর্থিক নিয়ন্ত্রণ করে সঞ্চয় করুন । দেখবেন আপনি করো নিকট হাত পাতা লাগবে না। প্রথম আয় পাওয়ার সাথে সাথে সঞ্চয় শুরু করুন। এমন অনেক সময় থাকতে পারে যখন আমরা উপার্জনের ঘাটতিতে পড়তে পারি।
জরুরী তহবিল গঠন করুন। সঙ্কটের সময়ে এই তহবিলের সঞ্চয়গুলি অনেক কার্যকর হবে । জরুরী তহবিলকে আপনার জীবন সাথী হিসাবে ভাবুন এবং অন্য কিছু করার আগে জরুরী তহবিল গড়ার দিকে সঞ্চয় শুরু করুন।
আপনার কর্মহীন দিন এবং বার্ধক্যের জন্য সংরক্ষণ করুন। ব্যয় একই হবে। তাছাড়া মুদ্রাস্ফীতির কারণে এগুলি বাড়বে। আপনার অবসরের জন্য তাড়াতাড়ি ব্যয় সাশ্রয় করুন।
রেজিষ্ট্রেশন করার নিয়ম :-
অফলাইনে আইডি কার্ড ও পিপি ছবি নিয়ে আসতে হবে।
নীতিমালা
১. সমিতির মেয়াদ ৫ বছর পর্যন্ত বলবৎ থাকিবে। ৫ বছর পর আবার নতুন হিসাব শুরু হবে। যাদের ইচ্ছা থাকতে পারবে আর যাদের মন চায় চলে যেতে পারবে।
২. সমিতির নির্ধারিত পাঁচশত (৫০০) টাকা প্রতি মাসের ৫/৭ তারিখের মধ্যে জমা রাখিতে হবে।
৩. মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে যদি কেউ চলে যেতে চায়, তাহলে সে তার জমাকৃত পাওনা টাকা নিয়ে যেতে পারবে, তবে লভ্যাংশ পাবেনা।
৪. দূরবর্তী সদস্যগন বিকাশে খরচ সহ ক্যাশিয়ার এর নিকট টাকা জমা দিতে পারবে।
৫. আমাদের সমিতির যৌথ একাউন্টে ক্যাশিয়ার সাহেব প্রতি মাসের ১০-১৫ তারিখের মধ্যে টাকা জমা দিয়ে রিসিট সমিতির ফাইলে সংরক্ষন করে রাখবে।
৬. কোন মাসে বকেয়া রাখা যাবে না।
৭. ক্যাশিয়ার সাহেব প্রতি মাসের ১ তারিখে সমিতির টাকা পরিশোধের জন্য সদস্যদেরকে অবশ্যই অবগত করিবে।
৮. প্রতি বছর অফিস ম্যানেজমেনটিং খরচ এর জন্য এক কালীন ২০০ টাকা করে জমা দিতে হবে।
৯. সমিতির টাকা কাজে লাগানোর পূর্বে সদস্যদের অবহিত করবে ।
১০. কোন সদস্য হিসাব ক্লোজ করার আগে দায়িত্বশীলদের অবগত করতে হবে।
১১. কোন সদস্য ২ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে সমিতি ছাড়তে পারবেনা ।
১২. এক বছর পূর্ণ হওয়ার পর পন্য ক্রয় সুবিধা পাবেন। অর্থাৎ: সমিতির পক্ষ থেকে ব্যবসায়ী পন্য বা ব্যাক্তিগত, ফ্যামিলিগত কোন প্রডাক্ট ১১% হারে ক্রয় করার সুবিধা। এই সুবিধা বর্তমানে কেবল সদস্যদের জন্য নির্ধারিত। তবে হ্যাঁ কোন সদস্য যদি জিম্মাদার হয়ে অন্য কাউকে পণ্য ক্রয় করেদিতে চায় তাহলে তার জিম্মায় পণ্য বিক্রয় করা হবে।
১৩. বিক্রিত পন্যের টাকা ২০,০০০/ (বিশ হাজারের) কম হলে ৬মাসে পরিশোধ করতে হবে, আর ২০,০০০/ (বিশ হাজারের) উর্ধ হলে ১০ মাশের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
১৫. বকেয়া থাকলে সমিতির থেকে পন্য ক্রয় করার প্রস্তাব করতে পারবে না।
১৬. ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ২০,০০০/ (বিশ হাজারের) উর্ধ পন্য বিক্রয় বন্ধ হয়ে যাবে।
১৭. ২০২৫ সালের এপ্রিল মাস থেকে সমিতির পক্ষে থেকে সকল ধরনের পন্য ক্রয়-বিক্রয় সম্পূর্ণ ভাবে বন্ধ থাকিবে।
আপনাদের ব্যাক্তিগত সঞ্চয় দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
সমিতি থেকে পন্য ক্রয়কৃত সদস্যদের হলফনামা
Thank you for reading the post.
Good Thanks