الخطبة للنكاح
বিবাহের খুৎবাহ-
بِسمِ الله الرحمن الرحيم
(হিছনে হাছীনের শরাহ রিয়াযুন্নাদিরাহ কিতাবে লিখিত আছে,—হযরত ফাতিমা (রাঃ) এর বিবাহে হুযূর (সাঃ) নিম্নলিখিত খুৎবাহ পাঠ করিয়াছিলেন ।)
(1) الْحَمْدُ لِلَّهِ المَحْمُودِ بِنِعْمَتِهِ الْمَعْبُودِ بِقُدْرَتِهِ –
(2) النَّافِذِ فِى سَمَائِهِ وَاَرْضِهِ الَّذِى خَلَقَ الْخَلْقَ بِقُدْرَتِهِ –
(3) المُطَاعِ بِسُلْطَانِهِ الْمَرْهُوبِ مِنْ عَذَابِهِ وَسَطْوَتِهِ –
(4) وَأَمَرَهُمْ بِأَحْكَامِهِ وَاَعَزَهُمْ بِدِينِهِ –
(5) وَأَكْرَمَهُم بِنَبِيِّهِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّم .
(6) وَاِنَّ اللهَ تَعَالَى وَتَبَارَكَ اسْمُهُ – وَتَعَالَتْ عَظمَتُهٗ جَعَلَ الْمُصَا هَرَةَ سَبَبًالَّا حِقًا وَاَمْرًا مَُقْتَرَضًا اَوشَحَ بِهِ الْأَرْحَامَ- وَالزَمَ الأنَامَ
(7) فَقَالَ عَزَّ مِنْ قَائِلٍ وَهُوَ الَّذِى خَلَقَ مِنَ الْمَاءِ بَشَرًا فَجَعَلَهُ نَسَبًا وصِهْرًا وَكَانَ رَبَّكَ قَدِيرًا –
(8) فَاَمْرُ اللَّهِ يَجْرِى إِلَى قَضَائِه – وَقَضَائُهٗ يَجْرِى إِلى قَدَرِهِ وَلِكُلِّ قَضَاءِ قَدَرٍ – وَلِكُلّ قَدَرٍ أَجَلٌ –
وَلِكُلِّ اَجَلٍ كِتَابٌ – يَمْحُو اللَّهُ مَا يَشَاءُ وَيُثبِتُ وَعِنْدَهُ أمُّ الْكِتَابِ
(1) الْحَمْدُ لِلَّهِ المَحْمُودِ بِنِعْمَتِهِ الْمَعْبُودِ بِقُدْرَتِهِ –
(১) সমস্ত প্রশংসা আল্লাহরই, যিনি তাঁহার দানে প্রশংসিত, যিনি তাঁহার ক্ষমতাবলে উপাস্য।
(2) النَّافِذِ فِى سَمَائِهِ وَاَرْضِهِ الَّذِى خَلَقَ الْخَلْقَ بِقُدْرَتِهِ –
(২) যিনি তাঁহার রাজত্ববলে মাননীয় এবং আযাব দেওয়া ও পরাক্রমশীলতায় ভীতিপ্রদ।
(3) المُطَاع بِسُلْطَانِهِ الْمَرْهُوبِ مِنْ عَذَابِهِ وَسَطوَتِهِ –
(৩) যিনি তাঁহার আসমান ও জমীনে নিজ হুকুম চালানকারী এবং যিনি নিজক্ষমতায় মখলুকাত সৃষ্টি করিয়াছেন।
(4)
وَأَمَرَهُمْ بِأَحْكَامِهِ وَاَعَزَهُمْ بِدِينِهِ –
(৪) এবং যিনি সৃষ্টিসমূহকে তাঁহার আইন পালন করতে আদেশ করিয়াছেন এবং তাঁহার ইসলাম দ্বারা তাহাদিগকে সম্মানিত করিয়াছেন।
(5) وَأَكْرَمَهُم بِنَبِيهِ مُحَمَّدٍ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّم .
(৫) যিনি তাহাদিগকে সম্মানিত করিয়াছেন হযরত মুহাম্মদ (দঃ) কে পাঠাইয়া |
(6) وَاِنَّ اللهَ تَعَالَى وَتَبَارَكَ اسْمُهُ – وَتَعَالَتْ عَظمَته جَعَلَ الْمُصَا هَرَةَ سَبالا حِعَا وَاَمْرًا مَّقْتَرَضًا اَوشَحَ بِهِ الْأَرْحَامَ وَالزَمَ الأنام
(৬) নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা যাহার নাম বরকতপূর্ণ এবং যাহার সম্মান উচ্চ তিনি বিবাহকে মানব জীবনের প্রয়োজনীয় বিষয় করিয়া আত্মীয়তার বন্ধন সুদৃঢ় করিয়াছেন ও মানব সৃষ্টি স্থায়ী রাখিয়াছেন ।
(7) فَقَالَ عَنْ مِنْ قَائِلِ وَهُوَ الَّذِى خَلَقَ مِنَ الْمَاءِ بَشَرًا فَجَعَلَهُ نَسَبًا وصِهْرًا وَكَانَ رَبَّكَ قَدِيرًا –
(৭) আল্লাহ তায়ালা বলিয়াছেন,— এবং তিনিই পানি (মনী) হইতে মানব সৃষ্টি করিয়া তাহাকে বংশক্রম ও বিবাহের নিয়মভুক্ত করিয়াছেন এবং তোমার প্রতিপালক সর্বশক্তিমান।
(8) فَاَمْرُ اللَّهِ يَجْرِى إِلَى قَضَائِه – وَقَضَاتُهُ يَجْرِى إِلى قَدَرِهِ وَلِكُلِّ قَضَاءِ قَدَرْ – وَلِكُلّ قَدَرٍ أَجَلٌ –
(৮) আল্লাহ তায়ালার আদেশ তাঁহার ইচ্ছানুসারে হয়, তাঁহার ইচ্ছা বান্দার জন্য তাঁহারই নির্ধারিত সময় অদৃষ্ট অনুসারে হয়, প্রত্যেক ইচ্ছার একটি করিয়া নিয়তি বা ভাগ্য আছে। প্রত্যেকটি ভাগ্য রূপায়িত হইবার এক একটি নির্ধারিত সময় আছে এবং প্রত্যেকটি ‘নির্ধারিত সময়‘ লিপিবদ্ধ আছে, আল্লাহ তায়ালা ঐ লিখন হইতে যাহা ইচ্ছা মুছিয়া ফেলেন আর যাহা ইচ্ছা ঠিক রাখেন এবং তাঁহার নিকটে লিখনের মুল বা লওহে মাহফুজ রহিয়াছে।
বিবাহের আরও একটি
খুৎবাহ
بِسمِ اللهِ الرحمن الرحيم
نَحْمَدُهُ وَنَسْتَعِيْنَهُ وَنَسْتَغْفِرُهُ وَنَعُوذُ بِاللَّهِ مِنْ شُرُورِ أَنْفُسِنَا وَمِنْ سَیِّئَاتِ أَعْمَالِنَا مَنْ يَهْدِهِ اللَّهُ فَلَا مُضِلَّ لَهُ
Thank you for reading the post.